কবুতরের ইতিহাস সুপ্রাচীন
কবুতরের ইতিহাস ��
কবুতরের ইতিহাস সুপ্রাচীন ৷
মানুষ এবং কবুতর কাছাকাছি
সময়কাল ধরে পৃথিবীতে আছে ৷
প্রায় খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ সালে
তৎকালিন ইরাকে কবুতরের ছবি
পাওয়া গেছে ৷
.
প্রাচীনকালে সাদা কবুতরকে
অলৌকিক এবং পবিত্র (দেবতা)
ভেবে ব্যাপকভাবে পুজা করা হত ৷
.
৫ হাজার বছর আগে ইরাকে
মাটির তৈরি প্রস্থে চিত্র
লিখনীতে (pictographical writing on
clay tablets) গৃহে পালিত কবুতরের
উল্লেখ পাওয়া যায় ৷ ধারনা করা
হয় ১০ হাজার বছর আগে থেকেই
যখন নব্য প্রস্তর যুগের মানুষ
চাষাবাদ শুরু করেছিল এবং
খাদ্যের জন্য গৃহে পশু পালন
করতে, তখন থেকেই টাইগ্রিসের
আশেপাশে কবুতর পালন করা হত ৷
.
১১০০ খ্রিষ্টপূর্বে রাজা তৃতীয়
রামেসিস (King Rameses III) ৫৭
হাজার কবুতর দেবতা আমন
(Ammon) এর নামে বলি দিয়েছিল
৷ কবুতর বলি দেবার কথা পুরাতন ও
নতুন দুই টেস্টামেন্টেই উল্লেখ
আছে ৷
.
সিসিলিয়ান ঐতিহাসিক
ডিয়াডুরাউস (diadorous) খ্রিষ্টপূর্ব
৩০০ বছর সম্পর্কে লিখেছেন,
কাদা মাটি এবং খাগড়া খড়ের
ছাদ দিয়ে কবুতরের বাসস্থান
তৈরি করা হত ৷
.
খ্রিষ্টপূর্ব ২০০ সালের
সুসংরক্ষিত রোমান কারুকার্যে
খড়ের ছাদওয়ালা কবুতরের
বাসস্থান দেখানো হয়েছে,
যেখানে গর্তে কবুতর থাকত ৷
প্রাচীন কালে কবুতর থাকার জন্য
মাটির দেয়াল গর্ত করে ভিতরে
কলসির মত করে রাখা হত ৷
.
১৬, ১৭, ১৮ শতকে ইউরোপে
কবুতরের পায়খানা সারের চেয়েও
বেশি মূল্যবান হিসেবে
বিবেচনা করা হত ৷ শুধু তাই নয়
কবুতরের পায়খানা যেন চুরি না
হয়, সে জন্য পাহারার ব্যবস্থাও
করা হত ৷ ১৬ শতকে ব্রিটেনে
কবুতরের পায়খানাই ছিল saltpetre
এর একমাত্র উৎসব ৷
.
১৭ শতকে ব্রিটেনের রাজা প্রথম
জর্জ সমস্ত কবুতরের পায়খানা
সরকারি সম্পত্তি বলে ঘোষণা
দেয় ৷ কবুতরের পায়খানা গান
পাউডার তৈরিতে ব্যবহৃত হত ৷
ইরানে কবুতরের মাংস খাওয়া
নিষিদ্ধ ছিল ৷ কবুতরের পায়খানা
তরমুজ চাষে সার হিসেবে ব্যবহৃত
হত ৷ ফ্রান্সে এবং ইতালিতে
আঙ্গুর এবং হেম্প (hemp) চাষে
কবুতরের পায়খানা সার হিসেবে
ব্যবহৃত হত ৷
.
১৯৯৭ সালে ব্রিটেনের রয়াল
পিজিয়ন রেসিং
এসোসিয়েশনের ১০০ বছর পূর্তি
উপলক্ষে ফ্রান্সের নান্টেস
থেকে ৬০ হাজার কবুতর ছাড়া
হয়েছিল ৷ দুঃক্ষের বিষয় মাত্র
কিছু কবুতর ব্রিটেনের সাউদার্নে
ফিরে এসেছিল ৷ ধারনা করা হয়,
ইংলিশ চ্যানেলে সনিক বুম (sonic
boom) এর কারনে কবুতরের নিজস্ব
নেভিগেশন সিস্টেম কাজ
করছিল না, ফলে পথ চিনতে
পারে নাই ৷
.
• তথ্য সূত্র - PCRC, অন্তর্জাল।
সংগ্রহ-কবুতর আগে চিনুন,জানুন,পরে কিনুন-Pigeon News
মানুষ এবং কবুতর কাছাকাছি
সময়কাল ধরে পৃথিবীতে আছে ৷
প্রায় খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ সালে
তৎকালিন ইরাকে কবুতরের ছবি
পাওয়া গেছে ৷
.
প্রাচীনকালে সাদা কবুতরকে
অলৌকিক এবং পবিত্র (দেবতা)
ভেবে ব্যাপকভাবে পুজা করা হত ৷
.
৫ হাজার বছর আগে ইরাকে
মাটির তৈরি প্রস্থে চিত্র
লিখনীতে (pictographical writing on
clay tablets) গৃহে পালিত কবুতরের
উল্লেখ পাওয়া যায় ৷ ধারনা করা
হয় ১০ হাজার বছর আগে থেকেই
যখন নব্য প্রস্তর যুগের মানুষ
চাষাবাদ শুরু করেছিল এবং
খাদ্যের জন্য গৃহে পশু পালন
করতে, তখন থেকেই টাইগ্রিসের
আশেপাশে কবুতর পালন করা হত ৷
.
১১০০ খ্রিষ্টপূর্বে রাজা তৃতীয়
রামেসিস (King Rameses III) ৫৭
হাজার কবুতর দেবতা আমন
(Ammon) এর নামে বলি দিয়েছিল
৷ কবুতর বলি দেবার কথা পুরাতন ও
নতুন দুই টেস্টামেন্টেই উল্লেখ
আছে ৷
.
সিসিলিয়ান ঐতিহাসিক
ডিয়াডুরাউস (diadorous) খ্রিষ্টপূর্ব
৩০০ বছর সম্পর্কে লিখেছেন,
কাদা মাটি এবং খাগড়া খড়ের
ছাদ দিয়ে কবুতরের বাসস্থান
তৈরি করা হত ৷
.
খ্রিষ্টপূর্ব ২০০ সালের
সুসংরক্ষিত রোমান কারুকার্যে
খড়ের ছাদওয়ালা কবুতরের
বাসস্থান দেখানো হয়েছে,
যেখানে গর্তে কবুতর থাকত ৷
প্রাচীন কালে কবুতর থাকার জন্য
মাটির দেয়াল গর্ত করে ভিতরে
কলসির মত করে রাখা হত ৷
.
১৬, ১৭, ১৮ শতকে ইউরোপে
কবুতরের পায়খানা সারের চেয়েও
বেশি মূল্যবান হিসেবে
বিবেচনা করা হত ৷ শুধু তাই নয়
কবুতরের পায়খানা যেন চুরি না
হয়, সে জন্য পাহারার ব্যবস্থাও
করা হত ৷ ১৬ শতকে ব্রিটেনে
কবুতরের পায়খানাই ছিল saltpetre
এর একমাত্র উৎসব ৷
.
১৭ শতকে ব্রিটেনের রাজা প্রথম
জর্জ সমস্ত কবুতরের পায়খানা
সরকারি সম্পত্তি বলে ঘোষণা
দেয় ৷ কবুতরের পায়খানা গান
পাউডার তৈরিতে ব্যবহৃত হত ৷
ইরানে কবুতরের মাংস খাওয়া
নিষিদ্ধ ছিল ৷ কবুতরের পায়খানা
তরমুজ চাষে সার হিসেবে ব্যবহৃত
হত ৷ ফ্রান্সে এবং ইতালিতে
আঙ্গুর এবং হেম্প (hemp) চাষে
কবুতরের পায়খানা সার হিসেবে
ব্যবহৃত হত ৷
.
১৯৯৭ সালে ব্রিটেনের রয়াল
পিজিয়ন রেসিং
এসোসিয়েশনের ১০০ বছর পূর্তি
উপলক্ষে ফ্রান্সের নান্টেস
থেকে ৬০ হাজার কবুতর ছাড়া
হয়েছিল ৷ দুঃক্ষের বিষয় মাত্র
কিছু কবুতর ব্রিটেনের সাউদার্নে
ফিরে এসেছিল ৷ ধারনা করা হয়,
ইংলিশ চ্যানেলে সনিক বুম (sonic
boom) এর কারনে কবুতরের নিজস্ব
নেভিগেশন সিস্টেম কাজ
করছিল না, ফলে পথ চিনতে
পারে নাই ৷
.
• তথ্য সূত্র - PCRC, অন্তর্জাল।
সংগ্রহ-কবুতর আগে চিনুন,জানুন,পরে কিনুন-Pigeon News

কোন মন্তব্য নেই